নবী করীম (সাঃ) বলেনঃ যদি কেউ এমন কোন নারীর হাত

নবী করীম (সাঃ) বলেনঃ "যদি কেউ এমন কোন নারীর হাত
স্পর্শ করে যার সাথে তার বৈধ সম্পর্ক নেই তাহলে পরকালে
তার হাতের উপর জলন্ত অগ্নি রাখা হবে"।
তোমরা নারীদের কাছ থেকে যখন কিছু চাইবে, তখন পর্দার
আড়াল থেকে চাইবে! এতে তোমাদের এবং তাদের মনের
জন্য অধিকতর পবিত্রতা রয়েছে।(সুরা আল আহযাবঃ৫৩)
এছাড়া যত নিকটতমম বন্ধু এবং আত্মীয় হোক না কেন,স্বামী
ছাড়া অন্য কেউ নির্জনে কোন নারীর সাথে থাকতে এবং তার
শরীর স্পর্শ করতে পারবে না।
"উকরা বিন আমের (রা) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে,
নবী করীম (সাঃ) বলেছেনঃ সাবধান! নিভৃত নারীদের নিকটে
যেও না।
জনৈক আনসার বলেন, " হে আল্লাহর রাসূল! দেবর সম্পর্কে
আপনার নির্দেশ কি?"
নবী করীম (সাঃ) বললেন ঃসেতো মৃত্যর সমান।
(বুখরী,মুসলিম,তিরমিয­ী)
স্বামীর অনুপস্থিতিতে কোন নারীর কাছে যেও না।কারণ
শয়তান তোমাদের যে কোন একজনের মধ্যে রক্তর ন্যায়
প্রবাহিত হবে।(তিরমিযী)
আমর বিন আস বলেন,স্বামির অনুপস্থিতিতে কোন নারীর নিকট
যেতে নবী (সাঃ) আমাদের নিষেধ করেছেন।(তিরমিযী)
আজ থেকে যেন কেউ স্বামীর অনুপস্থিতিতে কোন
নারীর নিকট না যায়, যতক্ষণ তার কাছে ১/২জন লোক না থাকে।
(মুসলিম)
স্পর্শ না করার ব্যাপারে ইসলামের বিধি- নিষেধ রয়েছে।
হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন ঃ নবী করীম (সাঃ) নারীর কাছ
থেকে শুধু মৌখিক বায়াত গ্রহণ করতেন।তাদের হাত স্পর্শ
করতেন না। স্ত্রী ছাড়া তিনি কোন নারীর হাত স্পর্শ করেন নি।
(বুখারী)

♦ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ভবিষৎ বানী♦

1) নারী পরুষের উপরে কর্তৃত্ব দেখাবে ।

2) মহিলা নেতা হবে ।

♦ নারী জাতি অনেক নরম হয় এবং নারীর দ্বারা  প্রথম অপরাধের সৃষ্টি হয়। শয়তানের ধোকায় পরে মা হওয়া ভূল করেছিল।

♦ জাহান্নামীদের অধিকাংশ নারী!

♦ লানত ঐ মহিলাদের যারা পুরুষের পোষাক পরিধান করে!

♦ লানত ঐ পুরুষদের  যারা মহিলাদের পোষাক পরিধান করে!